- নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের অর্থায়নে সমতায় তারুণ্য প্রকল্প বিশ্বনাথের উদ্বোধন
- কুরআন পরিত্যাগ করার কারণেই মুসলিম উম্মাহর করুন পরিস্থিতি-মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী
- সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামবো না-ডাঃ শফিকুর রহমান
- স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজে নবীন বরণ অনুষ্ঠান ২০২৫ অনুষ্ঠিত
- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে প্রস্তুত এসএমপি: কমিশনার
- বিএনপি প্রার্থীর প্রচারণায় গুলির ঘটনায় সরকারের নিন্দা
- ২৩ ও ২৪নং ওয়ার্ডে মতবিনিময়কালে খন্দকার মুক্তাদির
- অবশেষে সিলেট-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
- সুযোগ পেলে জীবনের শেষ সময়গুলো জনগণের খেদমতে উৎসর্গ করতে চাই-মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক
- বিশ্ব নিম্বার্ক পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
» নেপালের ক্ষমতা কি সেনাবাহিনীর হাতে
প্রকাশিত: ১১. সেপ্টেম্বর. ২০২৫ | বৃহস্পতিবার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক ::: নেপালে জেন-জিদের আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন সরকার। যদিও পুলিশ-সেনা মোতায়েন করে সে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা করা হয়। গত সোমবার দমন-পীড়নে ১৯ জনের মৃত্যুর পর বিক্ষোভের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে দেশজুড়ে। এর জেরে মঙ্গলবার পদত্যাগ করতে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। সরকার পতনের পর জনসমর্থন এখন সরকার ও প্রচলিত দলের বিরুদ্ধে।
গত মঙ্গলবার রাত ১০টার পরে নেপালে সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নেপালের গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেপাল সেন্টার ফর কনটেমপোরারি রিসার্চের (এনসিসিআর) পরিচালক বিষ্ণু রাজ উপরেতি বলেন, নেপালে সেনা সমাবেশের ঘটনা আগে সচরাচর দেখা যায় না। তবে এর আগেও দেশটির রাস্তায় সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল।
বিষ্ণু রাজ বলেন, মাওবাদী বিদ্রোহের শেষের অর্ধেক’ সময়ে সেনা মোতায়েনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ দেখা যায়। নেপালে ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহযুদ্ধ চলেছিল। এই গৃহযুদ্ধের শুরু হয়েছিল রাজতন্ত্র ও সরকারের বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপাল (মাওবাদী) সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করলে। ওই বিদ্রোহ শেষে ২০০৮ সালে নেপালে রাজতন্ত্রের পতন নয়। যাত্রা শুরু করে প্রজাতন্ত্র।
সোমবার বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর সেনাবাহিনী প্রথম দিকে ব্যারাকেই ছিল। পরে বিক্ষোভ থামাতে পুলিশ ব্যর্থ হলে সেনাসদস্যদের সড়কে নামান প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাওদেল। বিষ্ণু রাজ বলেন, পরিস্থিতি বেসামরিক সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল। তাই প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সমন্বয় করে এগিয়ে আসে সেনাবাহিনী। এটি সংকট থেকে পরিত্রাণের একটি উপায়।
কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পর দেশটি এখন সরকারশূন্য। বেছে নিতে হবে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী। মাঝের এই সময়টাতে নেপালে একটি প্রশাসনিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে। নেপালের পোখরা ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক যোগরাজ লামিচানে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী শুধু শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কাজ করবে। প্রশাসনিক শূন্যতা পূরণের ভূমিকা পালন করবে না।
গবেষক বিষ্ণু রাজ বলেন, তবে বাস্তবতা হলো বর্তমানে কার্যত সেনাবাহিনীই দেশের দায়িত্বে রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে সেনাবাহিনীর ওপর প্রেসিডেন্টের অবস্থান। তবে তরুণ আন্দোলনকারীরা তাঁকে মেনে নিচ্ছেন না। ফলে তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। তাই সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট নেপালের দায়িত্বে থাকলেও কার্যত দায়িত্ব পালন করছে সেনাবাহিনী।
সর্বশেষ খবর
- নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের অর্থায়নে সমতায় তারুণ্য প্রকল্প বিশ্বনাথের উদ্বোধন
- কুরআন পরিত্যাগ করার কারণেই মুসলিম উম্মাহর করুন পরিস্থিতি-মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী
- সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামবো না-ডাঃ শফিকুর রহমান
- স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজে নবীন বরণ অনুষ্ঠান ২০২৫ অনুষ্ঠিত
- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে প্রস্তুত এসএমপি: কমিশনার
সর্বাধিক পঠিত খবর
- পুলিশের জালে আটক ফেঞ্চুগঞ্জের চিহ্নিত ভূমি সন্ত্রাসী
- বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার হচ্ছে বিএনপির শতাধিক নেতার
- গোবিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃতি ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের কমিটি ঘোষনা করেছে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রদল
- সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের বিবৃতি – ইশতিয়াক রাজু ছাত্রদলের কেউ নয়।
- সিলেট মহানগর যুবদল নেতা লায়েক আহমদ কে হত্যার হুমকি দেওয়ায় থানায় সাধারণ ডায়রি
এই বিভাগের আরো খবর
- ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির কর্মসূচি
- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও ধানের শীষে জনসম্পৃক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় বিএনপির গণমিছিল। নেতৃত্ব দেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী
- এসডিজি অর্জনের পূর্বশর্ত হলো সুশাসন ও জবাবদিহিতা: কাইয়ুম চৌধুরী
- নো কিংস’ আন্দোলন-যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিশাল সমাবেশ
- পাকিস্তানে আবারও ভূমিকম্প
