সর্বশেষ

» কোহিনূর আহমদ – দক্ষিণ সূরমা উপজেলা বিএনপির আশা

প্রকাশিত: ০৮. অক্টোবর. ২০২৫ | বুধবার

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বিশেষ প্রতিবেদন:আলমগীর আলম

বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, এবং এর মাঝে দেশপ্রেমিক নেতাদের ভূমিকা অপরিসীম। দক্ষিণ সূরমা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কোহিনূর আহমদ, যিনি দক্ষিণ সূরমা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক দু’বারে সফল সভাপতি’র ভূমিকা রেখে দলের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক হয়ে উঠেছেন, তাকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা চলছে। দক্ষিণ সূরমা উপজেলার বিএনপির ৯৫% নেতাকর্মী কোহিনূর আহমদকে দলের নেতৃত্বে ফেরত দেখতে চায়, যা এলাকায় রাজনৈতিক অস্থিরতার সাথে সাথে প্রতিরোধের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

দলের দুঃসময়ে কোহিনূর আহমদ ছিলেন অত্যন্ত সাহসী একটি নেতৃত্বে। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তার ভূমিকাটি ছিল অনন্য। তিনি শুধু রাজনৈতিক অবস্থান নয়, বরং সমাজসেবার ক্ষেত্রেও নিজেকে সংকল্পবদ্ধ রেখেছেন। এর আগে, তিনি গণতন্ত্রের পক্ষে অনেক সাহসী নেতৃত্বে ছিলেন,যা আজও নেতাকর্মীদের মনে স্থান করে আছে।

স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে কোহিনূর আহমদ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, যা অনেকের মতে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের কৃত্রিম চক্রান্ত।স্থানীয় নেতাকর্মী অনেকে নিশ্চিত হিসেবে জানিয়েছেন যে, তিনি অন্যায়ভাবে বহিষ্কার হয়েছেন এবং এই বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা।

কোহিনূর আহমদের সমাজ সেবামূলক কাজের সুনাম এলাকায় ব্যাপক। তিনি শিশুদের শিক্ষা, দরিদ্রদের সহায়তা এবং স্থানীয় উন্নয়ন প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এই কাজগুলোর মাধ্যমে তিনি শুধু রাজনৈতিক প্রভাব বাড়াননি, বরং সামাজিক পরিবর্তনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।এলাকার মানুষ আজও তার দিকে তাকিয়ে আছেন তার বহিষ্কার প্রত্যাহারের আশায়।

স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে কোহিনূর আহমদের প্রতি সমর্থন অত্যন্ত দৃঢ়। তারা মনে করেন, তিনি যদি আবার দলের নেতৃত্বে ফিরে আসেন, তাহলে দক্ষিণ সূরমার রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটবে। এলাকার জনগণের দাবি, কোহিনূর আহমদকে পুনরায় দলের নেতৃত্বে নেওয়া হোক, যেন তারা আবার তার নেতৃত্বে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।